সম্পর্কের সঙ্গে ভাষার যে সম্পর্ক
[লিখেছেন তাসবীর সজীব]
সম্পর্ক বিষয়ে যেহেতু একেকজনের ভাবনা বা চর্চা একেকরকম, সুতরাং এ লেখার কোন নির্দিষ্ট মানদন্ড নাই। মেনে নিতে হবে, এমন জোরজবরদস্তিও নাই। তবে আমাদের সমাজে যাবতীয় সম্পর্ক গড়ে ওঠা ও সেইমতো অনুশীলনের পেছনে যে গৎবাঁধা, মুখস্থ ভাষা/ভণিতা প্রক্রিয়া চলমান, এবং সেই প্রক্রিয়ায় যেহেতু আমাদের সকলের অংশগ্রহন, অনুশীলন আছে, সেহেতু এ লেখার একটা তাৎপর্য থাকে।
অর্থাৎ, আমার বলার জায়গাটা হলো সম্পর্কে আমাদের ব্যক্তিক অংশগ্রহণ কতটা? আমরা কি সম্পর্কের পাঠগুলো চারপাশের দুনিয়া থেকে মুখস্থ করেই আগাই না? এখানে সম্পর্কের সঙ্গে ভাষার সম্পর্ক বোঝা জরুরি হয়ে ওঠে। কারণ ভাষা-ই একরকম ঠিক করে দেয় কোন সম্পর্কে আমাদের করণীয় কি, দায়-দায়ীত্ব কি, আচরণবিধি কেমন হবে। ভাষা-ই সে বিষয়ে অদৃশ্য এক দেয়াল এঁকে দেয়।
আমাদের সামাজিক জীবনের দিকে তাকালে সম্পর্কের বাহিরে যেমন কিছু দেখতে পাবো না, ভাষার বাহিরেও না। কিংবা বলা যায়, ভাষার বাহিরে আমরা সম্পর্ক দেখতে পাবো না। বলতে পারি, আমাদের জীবন একটা ভাষালীলা; সেই জীবনের আসা-যাওয়ার সিঁড়ি বা যোগাযোগ ব্যবস্থা হলো যাবতীয় সম্পর্ক। কারণ ভাষাই আমাদের জীবনকে অর্থ দেয়; ভাষাই ঠিক করে দেয় কোনটা বাস্তব আর কোনটা অলীক, তেমনি সত্য-মিথ্যা, ভালো-মন্দ, নারী-পুরুষ, ছোট-বড়, দাস-মালিক, সমতা-অসমতা, স্বাধীনতা-পরাধীনতা, পরিচিত-অপরিচিত, অভিবাসী-স্থায়ী, বিশ্বাস-অবিশ্বাস ইত্যাদি।
এখানে দুজন ভাষাতাত্ত্বিক নৃবিজ্ঞানী এডওয়ার্ড সাপির ও বেনজামিন লি হুর্ফ এর ভাষা বিষয়ক ভাবনা, যা সাপির-হুর্ফ (Sapir-Whorf) সাইপোথিসিস নামে পরিচিত, সে বিষয়টি প্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে। এতে বলা হয় ‘ভাষা ব্যক্তির ভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ করে। প্রত্যেক সমাজের মানুষ তার ভাষার মাধ্যমে বাস্তব জগতকে রূপায়ন করে। ব্যক্তি ভাষার কাঠামোর বাহিরে চিন্তা করতে পারে না।‘১ অর্থাৎ ভাষা বাস্তবতাকে গঠন করে বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি নয়। তাই বলতে পারি, ভাষা ব্যতীত যেমন কোন কিছুর অস্তিত্ব বুঝতে পারা কঠিন তেমনি সম্পর্ক ব্যতীত মনুষ্য জীবন বোঝা অসম্ভব। অর্থাৎ ’মনুষ্য প্রশ্নটা আদতে সম্পর্কের প্রশ্ন, নারী প্রশ্ন নয়, শ্রেণি প্রশ্নও নয়’২ এবং সম্পর্ক হলো সেই আয়না যার মাধ্যমে মানুষ শুধু অপরকে দেখে না, নিজেকেও দেখে। সেই কারণেই আমাদের চলচ্চিত্রে, সাহিত্যে, গানে, ঘরোয়া আড্ডায় সম্পর্কের আলাপ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে সবসময়ই। এবং আমাদের একাডেমিয়াতে তো বটেই, সামাজিক বিজ্ঞানের অন্যান্য জ্ঞানশাস্ত্রের মতো নৃবিজ্ঞান-ও মনুষ্য সম্পর্কের বিবরণের মধ্যেই সমাজ-সংস্কৃতিকে খুঁজতে থাকে, খুঁজে পায়-ও বটে।
এখনি বলে নেওয়া ভালো যে এই আলাপে সম্পর্কের সঙ্গে ভাষার অন্য অনেক সম্পর্ক থাকলেও সেসব নিয়ে কথা হচ্ছে না; বরং কতগুলো ধরে-বেঁধে দেওয়া, মুখস্থ নিয়ম যা সম্পর্কে নানান সঙ্কট তৈরি করে, সীমানা তৈরি করে তাতে মনোনিবেশ করে আলাপ এগোচ্ছে। যা আমাদের পরাধীনতা ও দাসত্বের উদযাপন করতে শেখায়- আমাদের জীবনকে জটিল করে তোলে। অর্থাৎ এ লেখা মুখস্থ চিন্তা-ভাবনা বা ভাণ-ভণিতার মাধ্যমে আমরা কিভাবে দাসত্বের শৃঙ্খলা মেনে নেই তারই এক নীরস বর্ণনা মাত্র।
অনেকে নারাজ হতে পারেন এতে যে সমস্যা নিয়ে কথা বলে কি লাভ? সে অর্থে লাভ নেই, তবে সমস্যা চিনতে পারাও একটা সমাধান। আদতে সম্পর্ক তো সেই আশ্রয়ের ঠিকানা; যেখানে মানুষ ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে, যেখানে সমস্ত ভাঙ্গা দরজা মিলে যাবে এসে। যেখানে মিলবে কাঙ্ক্ষিত মুক্তি। আবার এও বলতে পারি যেকোনো সম্পর্ক মানেই প্রেম, আদর, আন্তরিকতা, সমন্বতা। ভীতি বা শাসন নয়। কিন্তু বাস্তবে তার উল্টো, একেকটা সম্পর্ক যেন কয়েদখানার মতো যেখানে আছে শুধু শর্ত, নিয়ম আর শাস্তির বিধান, বড় কোন জানলাও নেই বায়ু চলাচলের মতো ,অনেকে দম বন্ধ হয়ে আটকে যায় সম্পর্ক নামক এই নেক্রোপলিসে। এও বলা জরুরী, শিরোনামের প্রথম ‘সম্পর্ক’ বলতে যারা কেবল বিশেষ দুজন নারী-পুরুষের মধ্যকার প্রেমলীলাকে বুঝবেন তাদের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। বরং উপরন্তু সম্পর্ক বলতে সমাজে প্রতিষ্ঠিত, আকাঙ্ক্ষিত সব ধরনের সম্পর্ককে বুঝবার নিমন্ত্রণ রইলো।
সম্পর্কের নামকরণ; রাজনীতিকরণ অথবা আলাদাকরণ
আমরা কার সঙ্গে কতটুকু কথা বলব, কিভাবে বলব, কিরকম আচরণ করব, কি পরিমাণ শ্রদ্ধা করব, কাকে কতটা গ্রহণ আর কতটা ভালবাসবো, কার সামনে বসে পড়ব, কার সামনে দাঁড়াব, কাকে আপনি, তুমি নাকি তুই বলে সম্বোধন করব ইত্যাদি এই সবকিছু ঠিক করে দেয় আমাদের পূর্বানুমান মুখস্থ চিন্তা-ভাবনা। এবং অবশ্যই সম্পর্কের ধরণ, সম্পর্কের নাম- প্রেম, বিয়ে, পরিবার, বন্ধুত্ব কিংবা ছোট-বড়, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, পুলিশ-জনগণ, হিন্দু-মুসলিম, হিজরা বনাম নারী/পুরুষ, শ্রমিক-মালিক, ধনি-গরীব ও নানাবিধ সম্পর্ক গড়ে উঠে সেই মুখস্ত চিন্তার ভিত্তিতে। এইসব নামকরণের ওপর ভিত্তি করেই সম্পর্কে চলে অগণতান্ত্রীক রাজনীতির অনুশাসন।
যেমন- আপনি কারোর সন্তান (সন্তানের স্থলে কনিষ্ঠ পড়লেও অসুবিধা দেখি না) হওয়া মানেই আপনাকে মেনে নিতে হয় বাবার (আর বাবার স্থলে গুরুজন) সিদ্ধান্ত, পূরণ করতে হয় তার স্বপ্ন; হতে হয় ডাক্তার নতুবা ইঞ্জিনিয়ার। এবং বাবারা/গুরুজনেরা চাইলেই যখন-তখন চড়-থাপ্পড় লাগাতে পারে। ওটা একরকম নিয়ম। আর সন্তান হিসেবে এসব মেনে নেয়ার মধ্য দিয়ে হয়ে উঠতে হয় সুসন্তান। অর্থাৎ বাবার/গুরুজনের সঙ্গে আপনার সম্পর্কটা ভক্তির তথা ভীতির। সেইজন্যেই রবিন্দ্রনাথ বলে-”সকল শাস্ত্রেই লিখিয়াছে যে, গুরুজনের অবাধ্য হওয়া পাপ, কোনো শাস্ত্রেই লিখে নাই, কনিষ্ঠদের প্রতি যথেচ্ছা ব্যবহার করা পাপ।”২
খেয়াল করে দেখবেন আমরা কোনো চাকরকে আপনি সম্বোধন করি না, কারণ আমাদের চিন্তা ভাবনায় চাকর সম্পর্কটা প্রভু এবং অধীনের। আবার যখন কাউকে ডাকা হয় হিজরা, তখন তাকে নিয়ে আমাদের বিধান মাফিকই কৌতূহলী হতে হয়, হাসি-বিদ্র্রুপ করতে হয়। বিদ্যাপিঠের সঙ্গেও আমাদের সম্পর্ক কেবল নজরদারির, কারণ বরাবরই মাস্টার ছাত্র-ছাত্রীদের কুপিয়ে এসেছে, একটা ক্ষমতা-ভীতির সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। তাই আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সম্পর্কে আর আন্তরিকতা-বন্ধুত্ব-প্রেম ভাবতে পারি না। একইভাবে যখন সম্পর্কের নাম হয় বিবাহ/স্বামী-স্ত্রী তখন দুজনেরই কিছু নির্দিষ্ট ভূমিকা দাড়ায়- স্ত্রী মানেই সে ঘরের কাজ, রান্না-বান্না, ছেলে-মেয়ের দেখাশোনা,(যে গুলো অবশ্যই অন্য যেকোনো কাজের মতোই কাজ- তবে পুরুষের দুনিয়ায় যা অকাজ হিসেবে স্বীকৃত) স্বামীর সেবা-যত্ন, মাঝে মাঝে স্বামী তাকে বকুনি-পিটুনি দেবে সে বলাই বাহুল্য। যথারীতি স্বামী মানে প্রভু, যার পদতলের গভীর অন্ধকারে নারী চিরকাল তার সুখ-স্বর্গ খুঁজে যায়।
চন্দ্রিল বলে ’বিবাহ সম্পর্কের সূচনা হয় নিয়মিত সহবাস করার লোভ থেকে’৪ যা দুমাস, দুবছর উদযাপনের পর পরিণত হয় কারাবাসে। তারপর চলতে থাকে এক অভ্যাসের দাসত্ব। অতএব বিবাহ মানে সোজা কথায় নিয়মিত একজন আরেকজনের তুমুল অত্যাচার সহ্য করা। অথচ সামাজিক চিন্তা ভাবনায় বিবাহ একটি বিশুদ্ধ, নৈতিকতা ও সমতার সম্পর্ক। যা প্রতিনিয়ত আমাদের প্রলোভন দেখায়। একইভাবে প্রেমের সম্পর্কেও তাই কতগুলো নিয়ম দাঁড়িয়ে গেছে। আপনাকে পার্কে বসতে হবে, বাদামের খোসা ছড়াতে হবে, রেস্টুরেন্টে খেতে যেতে হবে, জন্মদিনে পার্টি, চুমু খেতে হবে লুকিয়ে, ফেসবুক পাসওয়ার্ড বিনিময়, প্রেমিক হিসেবে গোপন ছবির আবদার তো থাকছেই, এর সঙ্গে মেশা যাবে না ওর সঙ্গে ঘুরতে মানা, কতরকম নিষেধাজ্ঞা! যেন কড়া নজরদারির এক সম্পর্ক, যেখানে কিঞ্চিত অবকাশ নাই। মানুষকেও সম্পদের মতো একার করে পাওয়ার এক অদ্ভুত তাড়না, যার ফলে প্রেমের সম্পর্কে আর প্রেমটা থাকছে না। কেবল চাওয়া-পাওয়া আর কামনা-বাসনা ছাড়া!
কেউ এটা ভেবে ভুল করবেন না যে এই আলাপ কোনভাবে সম্পর্কগুলোকে অস্বীকার করছে; বরং সঙ্কট বা সীমানা গুলোকে চিহ্নিত করাই এর উদ্দেশ্য। একটা প্রশ্নের মাধ্যমে বিষয়টাকে আরো স্পষ্ট করা যেতে পারে- একটা সম্পর্কে কেন নির্দিষ্ট কিছু ক্রিয়াকর্মের বাহিরে গিয়ে স্ত্রী, সন্তান, প্রেমিক, বন্ধু বা কনিষ্ঠের স্বীকৃতি পাওয়া যায় না? অথবা বন্ধু নাম দিয়ে হাজার রকম সম্পর্ক চালু থাকার পরও কেন বন্ধুত্বকে নৈতিকতার এবং অযৌনতার ভাবা হয়? মানস চৌধুরী ‘ভাষা প্রসঙ্গে ভাষণ’ বক্তব্যে বলে, যেটা এখানে প্রাসঙ্গিক মনে করছি, – ’আমরা ভাষা শুনি নাকি ভঙ্গি শুনি? আমরা ভাষা পাঠ করি, নাকি ভঙ্গি পাঠ করি? তার দেয়া উদাহরণেই ভাষা-ভঙ্গির বিষয়টা হালকা সহজ করা যেতে পারে, ’তুমি কি আমাকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করো?’ কোনো প্রেমিক বা প্রেমিকার পক্ষে এই প্রশ্নের উত্তরে বলা সম্ভব না- ’বিশ্বাস বলতে তুমি ঠিক কি কি বোঝো? মানুষ কি ভূত, যে বিশ্বাস করতে হবে!’ অতএব সে ভণিতা করে বলবে ’তোমাকে ছাড়া কাকে বিশ্বাস করব!’ যদি তা না বলে ওই সম্পর্কের ভবিষ্যৎ অত্যন্ত অন্ধকার! তিনি বলেন এটা একটা ন্যায্য প্রশ্ন নয়। এই প্রশ্ন মানেই হলো যে, বিশ্বাসের ব্যাপারে একটা পরিষ্কার প্যাটার্ন আছে যে, কী কী করলে বিশ্বাস করা যায়, সে বিষয়ে আপনি সংশয় প্রকাশ করছেন।’৫ অর্থাৎ ভাষা যেমন ভঙ্গির মধ্যে নিহিত তেমনি আমাদের সম্পর্কের অর্থও নানারকম ভঙ্গিময়তা ছাড়া কিছু নয়।
সে জায়গা থেকে আমরা বলতেই পারি ভাষা আমাদের সমাজ জীবনের সম্পর্কে কতগুলো সীমানা ও প্রতিবন্ধকতার জাল তৈরি করে। যার মধ্যে আমরা আটকা পরে যাই, পালাবার পথ খুঁজে পাই না, যাপন করি এক অভ্যাসের দাসত্ব। তাই তো আমরা মানুষ থেকে দূরে সরে এসে, এক অদ্ভুত বিভাজনের প্রতিযোগিতায় নেমেছি যেন। তাই তো সভ্য সমাজে লালন’রা জায়গা পায়না এখনও। সেই কারণেই আমাদের যাবতীয় সম্পর্ক পরিণত হয়েছে শাসনকারী ও শাসিতের সম্পর্কে, প্রভু ও অধিনের সম্পর্কে, ছোট ও বড়োর সম্পর্কে। যেখানে একমাত্র কথা ভক্তি যার অর্থ ভীতি। আসলে আমরা বেঁচে আছি কতগুলো সম্পর্কহীন সম্পর্কে। অথচ সম্পর্ক তো আন্তরিকতার, স্বাধীনতার ও আনন্দেরই হওয়ার কথা। তাই তো এখন আমরা সম্পর্ক আর সম্পত্তির ফারাক বুঝতে পারছি না, প্রত্যেকেই গুমরে মরছি এক অসহ্য যন্ত্রণায়। হেঁটে চলেছি কোন এক মুখস্থ করা অজানা অন্ধকারের পথে! তাই বুঝি মনে হয় পথ নাই, পথ নাই পথ গেছে ছিঁড়ে ছিঁড়ে।
শেষ করছি রবীন্দ্রনাথ’র ‘পারিবারিক দাসত্ব’ প্রবন্ধের দুচারটে লাইন দিয়ে-
’আদেশ ও শাস্তি বিচারালয়ের ভাব, পরিবারের ভাব নহে’
’নিজের স্বাধীনতা রক্ষা করিয়াও একজনকে শ্রদ্ধা করিতে পারি, কিন্তু আমরা যাহাকে ভক্তি বলি, তাহার কাছে আমাদের আর স্বাধীনতা থাকে না’
’স্বামীর প্রতিও ভক্তি করা আমাদের শাস্ত্রের বিধান, স্বামীর আদেশ পালন করা পুণ্য, সেই সুগৃহিণী যাহার পতিভক্তি আছে‘
‘লোক মুখে শুনা গিয়াছে অনেক স্ত্রী প্রাতঃকালে উঠিয়া স্বামীর পদধূলী গ্রহণ করে, এমন হাস্যজনক কৃত্রিম অভিনয় তো আর দুটি নাই, কিন্তু এ ভাবটি আমাদের পরিবারের ভাব, আমরা সিদ্ধান্ত করিয়া রাখিয়াছি যে, ভক্তি অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ মনোবৃত্তি আর নাই‘
কৃতজ্ঞতা স্বীকার
১. Sapir-Whorf Hypothesis: Edward Sapir, (American anthropologist-linguist) and Benjamin lee whorf (American linguist)
২. অভ্যাসের অন্ধকার; প্রেম বিয়ে পরিবার ও সম্পর্ক-জিজ্ঞাসা: সম্পাদক: সেলিম রেজা নিউটন
৩. চন্দ্রিল ভট্রাচার্য, ওপার বাংলার একজন গীতিকার, প্রাবন্ধিক, তার্কিক।
৪. পারিবারিক দাসত্ব: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫. ভাষা প্রসঙ্গে ভাষণ; মাসস চৌধুরী, প্রকাশনা ম্যাজিক লণ্ঠন ২০১৯